ঝড় উঠুক
কালবৈশাখী ঝড়
এবং অনাদরে মাটিতে পড়ে থাকা
চৈত্রের শিউলি
দুটোই ভীষণ পছন্দের
এখন কেনো যেনো ঝড়কে
খুব বেশি প্রয়োজন মনে হয়
চাইছি, আমাদের বড়োসড়ো
একটা ঝড় উঠুক
আমি কবিতায় বারবার ঝড় লিখি
টগর
আজ তোমাকে লিখিনি, শুধু দেখেছি
লিখছিলাম টগরকে নিয়ে
অথচ দ্যাখো,টগরে দেখলাম তোমার মুখ
তোমাকে কি ভুলে থাকা যায়!!!
আমি তোমার নাম দিলাম টগর
বৃষ্টির টিপ রোদ রঙের শাড়ি
সারারাত তুমি বৃষ্টির টিপ পরেছিলে
দিনে তোমার রোদ রঙের শাড়ি
তোমার ভালোবাসা যে পায় সে ধন্য
তোমাকে ভালো না বাসলে কাকে ভালোবাসবো?
সারাদিন লিখি কষ্টের কবিতা
দুঃখের শেষ নেই আমাদের দিনযাপনে
রাত হলে তোমার ঝরে পড়া বৃষ্টির সাজ
তোমার চোখের আলোয় আমরা আলোকিত
আমার প্রথম প্রেম তুমি
গাছের পাশে
গাছের পাশে তো
তেমন করে দাঁড়াইনি
শুনেছি কি নদীর কথা??
এখন গাছ লিখতে লিখতে
নদী লিখি
নদী লিখে ফিরে আসি গাছের কাছে
গাছের কাছে রেখে আসি
আমাদের ব্যক্তিগত ঘৃণাবোধ
এখনও কি তুমি বলবে না,চলো;
দুজনে হাত ধরাধরি করে হাঁটি
আমাদের শব্দতলায়
তুমি আমার
চাঁদ তাকিয়ে আছে
তারারাও আছে আকাশে
নীচে আছে পরীক্ষিত মাটি
কান পেতে শুনলাম তোমার কথা
দুলে উঠলো মন
মনে স্থান পেলো আর একটা মন
তোমার জন্য কবিতা লিখেছি
কবিতাকে লিখলাম তুমি আমার
নিজেকে নিলামে চড়াবো না
খুঁজবো না একাধিক মুখে
তুমি আমার কেউ এ ভাবে বলেছে??
মনে পড়ে আমাদের শব্দতলায়
আমাদের প্রথম দেখা
সঞ্জয় সোম
নিউটাউন
৯৪,ম্যাগাজিন রোড় এক্সটেনশন
কোচবিহার, পশ্চিমবঙ্গ,ভারত