‘আয়নাবাজি’র পর ঢালিউডের সবচেয়ে পছন্দের মুভি

263

ইদ্রিস রিফাতি

দিন দিন বাংলাদেশের মুভি ইন্ডাস্ট্রিও এগিয়ে যাচ্ছে ৷ তার জ্বলন্ত উদাহরণ থ্রিলার জনরার বাংলাদেশী এই মাস্টারপীস মুভিটি৷

প্লট :
ল্যাবরেটরী থেকে মাত্র তিনটি কেমিক্যাল চুরি করবার জন্যে ডাকাত দল ডাক্তার সহ বেশ কয়েকজন মানুষকে মেরে ফেললো৷ বোমা হামলায় মারা যায় বাস ভর্তি কিছু স্কুল-পড়ুয়া শিশু৷ বোমা হামলা হয় ঢাকার দোয়েল চত্বরে ৷ কারা করছে এসব তা খোঁজ করার দায়িত্ব ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপরে৷

আবিদ রহমান এই দায়িত্বে মূল নায়ক৷ ওদিকে কখন কোথায় কী হচ্ছে না হচ্ছে তা জানার জন্যে মরিয়া হয়ে ওঠে সাংবাদিক চৈতী৷ তার লক্ষ্য আবিদকে পরাস্ত করা। পুলিশ বাহিনী ঘটনা উদঘাটনের জন্যে একের পর এক কাজ চালিয়ে যাচ্ছে৷ একটা ক্লুতে তাদের সামনে পরিষ্কার হয় যে এই অপরাধগুলো একই ব্যক্তি দ্বারা সংঘটিত হচ্ছে ৷ তবে সেই মানুষটা কে?

অফিসার আশফাকের প্রেগনেন্ট স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী নওশাবা৷ আহ্লাদী ও দরদ ভরা এই চরিত্রটি ভীষণ ভালো লাগার মত। ‘জিসান’ নামের ভিলেন চরিত্রটি সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে৷ বাংলা মুভিতে এই প্রথম দেখলাম এমন। মোটামুটি বাংলাদেশী মুভি হিসেবে এটা নতুন কিছু৷ নতুন অনুভূতি জাগানোর মত।

অনি/সিনেটিভি