শুভ জন্মদিন, রাইমা সেন!

368

সৌন্দর্যের এক উজ্জ্বল প্রতিচ্ছবি রাইমা সেন। তিনি
১৯৭৮ সালের ৭ই নভেম্বর ভারতের মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন।পারিবারের সূত্রেই তার অভিনয় জগতে বিচরণ ঘটে।তিনি
অভিনেত্রী মুনমুন সেনের কন্যা এবং বিখ্যাত অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের নাতনি। তার বোন রিয়া সেনও বলিউডের চলচ্চিত্র শিল্পে জড়িত আছেন।শুধু মাতৃকুল নয় তার পিতৃকুলও যথেষ্ট প্রতিপত্তিশীল।তার বাবা ভারত দেববর্মা ত্রিপুরার রাজ পরিবারের একজন সদস্য।তার মাতামহী ইলা দেবী কোচ বিহারের রাজকুমারী ছিলেন, যার ছোট বোন গায়ত্রী দেবী জয়পুরের মহারানী ছিলেন।তার পিতামহী ইন্দিরা ছিলেন বড়োদার মহারাজা সায়াজিরো গায়কোয়াড় এর একমাত্র কন্যা।রাইমার মাতামহ আদিনাথ সেন ছিলেন কলকাতার একজন প্রখ্যাত ব্যবসায়ী, যার বাবা ছিলেন দীননাথ সেন – যিনি প্রাক্তন আইন মন্ত্রী আশোক কুমার সেনের আত্মীয়, যিনি ত্রিপুরার মহারাজার মন্ত্রী ছিলেন।পর্দায় তাদের দুই বোনের নামই তার মায়ের পারিবারিক নামানুসারে অর্থাৎ সেন। যদিও কাগজ-কলমে তাদের পদবী দেববর্মা।

অসামান্য রূপ এবং সাবলীল অভিনয় দিয়ে রাইমা সেন টলিউড এবং বলিউডে নিজের কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছেন অভিনয়জীবনের সূচনা থেকেই।বাংলাদেশেও রয়েছে তার অগণিত ভক্ত।তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো: গডমাদার,চোখের বালি,শক্তি,বাইশে শ্রাবণ,দ্বিতীয় পুরুষ,বাস্তুশাপ,নির্বাসিত,পরিণীতা,অন্তর মহল,খেলা,অনুরণন,ক্ষত,যুদ্ধশিশু,ছায়া মানুষ,হৃদ মাঝারে,শব্দ,হাওয়া বদল,নৌকাডুবি,চিত্রাঙ্গদা,অবশেষে,কয়েকটি মেয়ের গল্প প্রভৃতি।

অভিনয়ের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন বেশ কিছু সম্মাননা।